OrdinaryITPostAd

ইনপুট ডিভাইস ও আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে সকল তথ্য


ইনপুট ডিভাইস (Input Device) 


যে যন্ত্র বা যন্ত্রাংশের সাহায্যে কম্পিউটারে উৎপাদ্য বা নির্দেশ প্রদান করা হয় তাকে গ্রহন মুখ যন্ত্র বা ইনপুট ডিভাইস বলে। ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে উপাত্ত  বা নির্দেশ কেন্দ্রিক প্রক্রিয়াকরণ অংশে বা সিপিইউতে  প্রেরণ করা হয়। কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ প্রাপ্ত উৎপাদ্য গ্রহণ করে প্রক্রিয়াকরণ বা প্রসেসিং শেষে ফলাফল প্রকাশের জন্য আউটপুট ডিভাইসের প্রেরণ করে থাকে।



 কম্পিউটারে ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য ইনপুট ডিভাইসের নাম দেয়া হলো। 


(ক) কীবোর্ড (Key-board) 

(খ) মাউস (Mouse) 

(গ) স্ক্যানার (Scanner) 

(ঘ) লাইট পেন (Like Pen)  

(ঙ) মাইক্রোফো ( Microphone) 

(চ) ওএমআর(OMR)

(ছ) ওসিআর (OCR)

(জ) এমআইসিআর (MICR)

(ঝ) ডিজিটাইজার (Digitizer)

(ঞ) ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera) 

(ট) টাচ প্যাড (Touch Pad)

(ঠ) জয়স্টিক (Joystick)

 

কম্পিউটারে ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য ইনপুট ডিভাইসের বর্ণনা দেয়া হলো :- 



(ক) কীবোর্ড (Key-board) 



কম্পিউটার উপাত্ত বা নির্দেশ প্রদান করার অন্যতম প্রধান মাধ্যম হচ্ছে কীবোর্ড। লেখালেখি সহ নির্দেশ বা কমান্ড প্রদানের জন্য কীবোর্ড ব্যবহার করা হয়। কীবোর্ডে প্রতিটি কী একটি করে সুইচ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি সুইচের একটি করে এনলোডার লাগানো থাকে। যা এনালগ সংকেত কে ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তর করে। একটি কিবোর্ড এ ১০৪ টি থেকে ১২৫টি কী থাকে। ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কি ভিন্ন ভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। কাজের ধরন অনুসারে কিবোর্ড এর কী কে  ছয় ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। 

নিম্নে কীবোর্ড বর্ণনা করা হলো :-


১) টাইপিং কী (Typing Key)

কম্পিউটারের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় টাইপিং কী। কীবোর্ডের A থেকে Z পর্যন্ত কী গুলোকে টাইপিং কী বলে। এছাড়াও Enter Key, Ship Key, TAB key, Caps Lock Key, Space bar এই কী গুলোকে টাইপিং কি বলা হয়। Cap Lock and Shift Key সাধারণত লেখার সময় ইংরেজী Smail Key চেপে ধরে টাইপ করলে লেখা ইংরেজীcapital letter হয়। Enter Key কম্পিউটারে কোন কমান্ড কীবোর্ডের মাধ্যমে দিতে হলে তা Enter Key  কী-বোঝের মাধ্যমে দিতে হয়। 

২) ফাংশন কী (Function Key)

কীবোর্ড এর উপরের অংশে F1 ----- F12 পর্যন্ত যে সমস্ত কী দেখা যায় তাকে ফাংশন কী বলে। বিভিন্ন প্যাকেজ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ফাংশন সমুহের ব্যবহার ভিন্ন হয়ে থাকে। 

৩) নিউমেরিক কী ( Numeric Key)  

কীবোর্ডের ডান পাশে ক্যালকুলেটরের ন্যায় যে অংশের সাহায্যে গাণিতিক কার্যক্রম সম্প্রদায় করা হয় তাকে নিউমেরিক কী বলে। নিউমেরিক কী গুলো হচ্ছে  1 2 3 4 5 6 7 8 9 + - * / এবং নামলক (Num Look) কী। Num Look কী থাকলে নিউমেরিক কী দিয়ে এর কার্যক্রম সম্পাদন করা যাবে। 

৪) কার্সর কী (Cursor Key)

কার্সরকে  উপরে নিচে ডানে বামে সরানো বা নিয়ে যাওয়ার জন্য কার্সর কী ব্যবহৃত হয়। কার্সর কী ৪ টি: Left Attow, Right Arrow, Up Arrow, Down Arrow.

৫) Text kry :

Page Up, Page Down, Home, End,  Insert, Delete, Back Space Key সমুহকে টেক্স কী বলা হয়।কীবোর্ডের সাহায্যে টাইপিংকৃত লেখাকে নিয়ন্ত্রণ, সংশোধন, পরিবর্তন, পরিমার্জন করার জন্য অতি দ্রুত গতিকে টেক্সট কি সহায়কতা করে থাকে৷ 

৬) বিশেষ কী :

Conter (Ctrl), Alter (Alt), Windows, Print Screen, Esc, Scroll Lock, Pause/Break Key সমুহকে বিশেষ কি বলে। কীবোর্ডের মাধ্যমে তথ্যসমূহ স্মৃতিতে সংরক্ষণ এবং সংরক্ষিত তথ্যসমূহকে মনিটরের পর্দায় প্রদর্শনের জন্য  এ ধরনের কী সমূহ ব্যবহৃত হয়।


(খ) মাউস (Mouse) 



মাউস কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। মাউস পয়েন্টে সাধারণত তীর চিহ্নের মতো হয়ে থাকে তবে প্রোগ্রাম ভেদে  এর আকৃতি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।বিভিন্ন ডকুমেন্ট এর নির্দেশ বা কমান্ড প্রদান জন্য মাউস ব্যবহৃত হয় । উপর মাউসের যান বা বাম বাটন চাপলে বিভিন্ন মেনু থেকে অনেক কমান্ড প্রদান করা যায়। আগে তার যুক্ত মাউস প্রচলিত ছিল বর্তমানে তারবিহীন মাউস হয়েছে। 


(গ) স্ক্যানার (Scanner



স্ক্যানার একটি ইনপুট ডিভাইস। কোন ছবি, লেখা, গ্রাভ বা চিত্র হুবহু কম্পিউটারে ইনপুট করার জন্য স্ক্যানার ব্যবহার করা হয়। স্ক্যানারের মাধ্যমিক গ্রহণ কৃত লেখা, ছবি বা চিত্র, কম্পিউটারে ছোট বড় করা, সংশোধন, সংযোজন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন এবং রং পরিবর্তন করা যায়। স্ক্যানার তিন ধরনের হতে পারে -

১) হ্যান্ড হেড স্ক্যানার। 

২) ফ্লাডবেড অপটিক্যাল স্ক্যানার। 

৩) ড্রাম স্ক্যানার। 


(ঘ) লাইট পেন (Like Pen)  




লাইক পেইন ইনপুট ডিভাইসটি দেখতে কলমের মত। লাইক পেনের এক মাথায় লেন্সের থাকে যার মাধ্যমে আলো অনুভব করে এবং অন্য মাথায় একটি তাল লাগানো সাথে সংযোগ দিতে হয়। লাইক পেনের মাথা মনিটরে লেখার ওপর স্পর্শ করলে কোন বিন্দুতে কি আছে তা বুঝতে পারে। 


(ঙ) মাইক্রোফোন ( Microphone) 




মাইক্রোফোন এমন একটি ইনপুট ডিভাইস যা শব্দ বা অডিওকে ইলেকট্রিক্যা শক্তিতে রূপান্তর করে। মাইক্রোফোনের গঠন কৌশল এর ওপর ভিত্তি করে একে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। 

১) কনডেন্সার মাইক্রোফোন। 

২) ডাইনামিক মাইক্রোফোন। 

৩) এিষ্টাল মাইক্রোফোন। 


(চ) ওএমআর(OMR)




OMR এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে Optical Mark Reaser. কাগজের ওপর কালীর বা পেন্সিলের দাগ গঠনের জন্য যে ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার করা হয় তাকে ওএমআর (OMR) বলে। প্রতিফলিত আলোকরশ্মির সাহায্যে কালির দাগ সমূহ বুঝতে পারে। কম্পিউটারে সাথে OMR মেশিন কানেকশন দিয়ে বহু প্রশ্নের উত্তর বা ফলাফল নির্ণয় করা যায়। 


(ছ) ওসিআর (OCR)

OCR এর পূর্ণ অর্থ হচ্ছে Optical Character Reader. যে সাধারণ কাগজে কলম বা পেন্সিলের দাগ ছাড়াই চিহ্ন বা অক্ষর পড়তে পারে তাকে OCR বলে। বর্ণের গঠন অনুসারে OCR বৈদ্যুতিক সংকেত সৃষ্টি করে ওই বর্ণ পড়তে পারে। চিঠির পিন কোচ, ইলেকট্রিক বিল, বাজার সীমিত অনেক ক্ষেত্রে OCR ব্যবহার করা হয়। 


(জ) এমআইসিআর (MICR)

MICR পুর্ণ অর্থ হচ্ছে - Magnetic Ink Character Reader. চৌম্বকীয় কালি দিয়ে লেখা পাঠ করার জন্য যে যন্ত্র ব্যবহার করা হয় তাকে ম্যাগনেটিক্স ইন্ক ক্যারেক্টার রিডার বলে। এই একটি বিশেষ ধরনের কালি। এই কালি আয়রন কনা ও ফেরোসোবিক অক্সাইড দিয়ে তৈরি হয়। ব্যাংকে চেক এক্তেবা পড়তে (MICR) বেশি ব্যবহৃত হয়। 


(ঝ) ডিজিটাইজার (Digitizer) 




বিভিন্ন ধরনের গ্রাফ, ম্যাপ, ছবি নকশা ইত্যাদি কম্পিউটারের প্রবেশ করার জন্য ডিজিটাইযার ব্যবহার করা হয়। এটি দেখতে কি প্লান বোর্ডের মত মনে হয়। এর আকার ও আয়তন ৯*১২ইঞ্চি থেকে ৪৮*৭২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর বোঝে যা লেখা বা আঁকা হয় তা কম্পিউটারের চলে যায়। কাগজে কোন ছবি গ্রাফ বা নকশা অঙ্কন করে ডিজাইনিং ফোন করে স্টাইলিশ কলম দিয়ে চিত্রের উপর হাত বুলিয়ে নিয়ে তা কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা যায়। 


(ঞ) ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera) 




স্থির কিংবা চলন্ত ছবি তুলে কম্পিউটারে দেওয়ার জন্য ডিজিটাল ক্যামেরা ইনপুট ডিজাইন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডিজিটাল ক্যামেরা আলাদা কোন ফিল্মের প্রয়োজন হয় না। ক্যামেরার নিজস্ব মেমোরিতে ছবি সংরক্ষণ থাকে। কম্পিউটারের সাথে কেবল এর সাহায্যে ক্যামেরা সংযোগ দিয়ে ক্যামেরার ছবি বা ভিডিও কম্পিউটারে দেওয়া যায়। 


(ট) টাচ প্যাড (Touch Pad)


সেস্টর এমন একটি ইনপুট ডিভাইস চা কোন সংকেতকে চিহ্নিত বা শনাক্ত করতে পারে। তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সেস্টর অন্তত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছে। অফিস, আদালত, ব্যাংক, স্কুল, কলেজ ইত্যাদি ক্ষেত্রে সেস্টর মেশিন হিসেবে রিভার অন্তত জনপ্রিয় ডিভাইস। বায়োমেটিক্স পদ্ধতি ব্যবহার করে বর্তমানে হাজিরার কাজ সম্প্রদান করা হচ্ছে। 


(ঠ) জয়স্টিক (Joystick)




জয়স্টিক এমন একটি ইনপুট ডিভাইস  যার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার সম্পাদন করা হয়। ইহা কম্পিউটারের সাথে সরাসরি সংযুক্ত থাকে। জয়স্টিকের সাহায্যে কম্পিউটারের কারসর ইচ্ছামতো সরিয়ে কম্পিউটারে গেম খেলা হয়। 


আউটপুট ডিভাইস (Output Device) 


কম্পিউটারে ইনপুনকৃত ডেটা সমুহ সিপিইউ এর মাধ্যমে প্রসেসিং করে আউটপুট যন্ত্রের মাধ্যমে ফলাফল প্রদর্শন করা হয় তাকে অউটপুট ডিভাইস বলে।




নিম্নে কয়েকটি আউটপুট ডিভাইসের নাম প্রদান করা হল।

ক) মনিটর (Monitor) 

খ) প্রিন্টার ( printer) 

গ) প্লটার (Plotter)

ঘ) স্পিকার (Speaker)

ঙ) হেড ফোন (Head phone) 

চ) ভিজ্যুয়েল ডিসপ্লে (Visual Display) 

ছ) ভয়েস আউটপুস ডিভাইস ( Voice Output Device) 


ক) মনিটর (Monitor) 




আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে অন্যতম প্রধান হচ্ছে মনিটর। কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত টিভির মতো দেখতে যন্ত্রটিকে মনিটর বলে। মনিকা বিভিন্ন আকৃতির হয়ে থাকে। সাধারণত ১৪ ইঞ্চি থেকে উনি ইঞ্চি মনিটর বেশি ব্যবহৃত হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে মনিটর সাদাকালো বর্তমানে রঙিন মনিটর বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। সাদাকালো মণিকার হচ্ছে এক রঙের যাকে মনোক্রম বলা হয়। রঙিন মনিটর হচ্ছে লাল নীল ছবি চোখ জাতীয় মনিটরকে সংক্ষেপে RGB বলা হয়। মনিটরের পিছনে দুইটি কেবল থাকে। একটি বৈদ্যুতিক কেবল যার মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। অপরটি হচ্ছে ডাটা কেবল যার সাহায্যে তথ্য আদান-প্রদান কাজে ব্যবহার করা হয়। মনিকার প্রধানত দুই প্রকার :- 

১) ক্যাথড রে টিউব মনিটর। 

২) ফ্লাট প্যানেল মনিটর। 


খ) প্রিন্টার ( printer) 



প্রিন্টার ফুট ডিভাইস। যে দন্তের সাহায্যে প্রক্রিয়াকরণকৃত ফলাফল কে হার্টবিয়ার বা কাগজে লিখিত আকারে পাওয়া যায় তাকে প্রিন্টার বলে। প্রিন্টার প্রধানত দুই প্রকার। যথা :-

১) ধাক্কা প্রিন্টার। 

২) অধাক্কা প্রিন্টার। 


গ) প্লটার (Plotter)


প্লটার একটি বিশেষ ধরনের আউটপুট ডিভাইস  যার মাধ্যমে ছবি, মানচিত্র, আরকিলেকচার ডিজাইন ইত্যাদি ছাপানো হয়। প্রিন্টার সবচেয়ে বড় ধরনের ইমেজ বা ছবি, চিত্র ছাপানো কষ্টকর সেক্ষেত্রে প্লটার ব্যবহৃত হয়। স্প্রিন্ট এর ক্ষেত্রে প্লটার উপকরণ হিসেবে প্লটার কলম, ইলেকট্রনিক্স স্যার, টোনার কাজ করে। প্লটার দুই ধরনের হতে পারে। যথা :- 

১) ফ্ল্যাটবেড প্লটার। 

২) ড্রাম প্লটার। 


ঘ) স্পিকার (Speaker)


স্পিকার একটি আউটপুট ডিভাইস। স্পিকারের মাধ্যমে শব্দ অডিও বা গান শোনা যায়। অনেক কম্পিউটার বা ল্যাপটপ অবশ্যই স্পিকার থাকে। এমন স্পিকারে সাউন্ড খুবই কম হয়ে থাকে। বর্তমানে অনেক স্পিকার পাওয়া যায় যার মধ্যে উচ্চস্বরে অডিও শোনা যায়। 


ঙ) হেড ফোন (Head phone)  



হেডফোন/ইয়ারফোন বহুল ব্যবহৃত একটি আউটপুট ডিভাইস। সাধারণত মাথায় দিয়ে কানে দুইটি ট্রান্সডুসার  দিয়ে আজিও বা বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে একইভাবে শ্রবণ করা হয়। হেডফোন গুলো মোবাইল বা কম্পিউটারের সাথে তার দিয়ে যুক্ত করে ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে কিছু তারবিহীন ডিভাইস ব্যবহার হচ্ছে যেমন :- ব্লুটুথ 


চ) ভিজ্যুয়েল ডিসপ্লে (Visual Display) 



জুয়েল ডিসপ্লে ইউনিটকে ভিডিও ডিসপ্লে ইউনিটও বলা হয়। এটি কাজ করলেও আসলে ডিজিটাল প্রজেক্টর। স্কুল-কলেজের ক্লাস, সভা,  সেমিনার বা বিপুল সংখ্যক দর্শনক শ্রোতার উদ্দেশ্যে কোন তথ্য, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি প্রদর্শন করার জন্য প্রজেক্ট ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটারের মনিটরে কোন ভিডিও প্রদর্শন করলে দূর থেকে দেখা যায় না। 


ছ) ভয়েস আউটপুস ডিভাইস ( Voice Output Device)



ভয়েস আউটপুট ডিভাইসটি সাধারণত শিশু, অটিজম বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য ব্যবহার করা হয়। কোন বা শব্দের উপর টাচ করার সাথে সাথে এর উচ্চারণ ও বর্ণনা দিয়ে থাকে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কমেন্ট করুন;

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪