ব্যবসায়িক কৌশল
হাজার হাজার রকমের ব্যবসা রয়েছে দেশে। এদিকে রয়েছে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, মাঝারি, বড় আকারের ব্যবসা। অন্যদিকে রয়েছে উৎপাদনশীল, ট্রেনিং ব্যবসা। কাঁঠাল পাতা দিয়ে ঠোঙা বানানোর ব্যবসা যেমন রয়েছে, আবার রয়েছে ইস্পাত উৎপাদনের ব্যবসাও। কেউ আবার বিদেশ থেকে ফোন আমদানি করে দেশীয় বিক্রি করেন। আবার কেউ দেশে উৎপাদন করে বিদেশে বাজারের রপ্তানি করেন। কি ব্যবসা শুরু করতে চান তা ব্যবসা যিনি করবেন, তাকেই ঠিক করতে হবে।
ব্যবসার কিছু কৌশল..... 🫠
1. ব্যবসায়ের প্রথম উদ্দেশ্য হলো মানুষকে সাহায্য করা কোন সামগ্রী বা সার্ভিস এর মাধ্যমে। তাই প্রোডাক্ট বা কাজটি জেনুইন হওয়া উচিত । কাস্টমার সেই উদ্দেশ্যে আপনাকে পে করবে।
2. সেই কাজটির ( সার্ভিস বা প্রর্ডাক্ট ) এর প্রতি আপনারা উন্মাদনা থাকা জরুরি। ব্যাপার টা এরকম যে ব্যবসা একটা করে আপনি চরম শান্তি পাচ্ছেন। নিছক টাকা উপার্জন যেন এর উদ্দেশ্য না হয়।
3. আপনারা কাস্টমার মানে গ্রাহক আপনার কাছে ভগবানের সমান। তারা সন্তুষ্ট হলে আপনার কাজ সফল হবে, আপনি সফললতা পাবেন।
4. যে বিষয়ে ব্যবসা করবেন সেই সম্পর্কে সংগ্রহ করবেন। জানবেন সেই বিষয়ে চাহিদা কি রকম। কোথায় আপনার প্রয়োজনীয় জিনিস পাবেন। তারপর এবং বিক্রয় মূল্য সম্পর্কে যথেষ্ট খোঁজ নিন।
5. লোকাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানুন। আপনার কম্পিটিটর দের জানুন। তারা কি ভাবে কাজ করে বোঝার চেষ্টা করুন।
6. আপনাকে টিকে থাকতে হলে আপনাকে তাদের সাথে বেটার সার্ভিস দিতে হবে।
7. আপনার কাজ নিয়ে দিনরাত ভাবুন। দুশ্চিন্তা না শুধু খুঁজুন কিভাবে আপনার কাজটি আরো ভালো করা যায়।
8. ব্যবসা সম্পর্কিত আইনি ব্যাপারগুলো সম্পর্কে খোঁজ নিবেন। কিছু কাজ বিশেষ রেজিস্ট্রেশন হলে অবশ্যই কোরিয়া নিয়ে।
9.আপনার আয় ব্যয় এর হিসাব ঠিক রাখবেন।
10. আপনি যেখান থেকে চিনিস নিবেন তাদের সাথেও ভালো ব্যবহার করুন।
কমেন্ট করুন;
comment url